বিকাশের ব্যবসা করার ১০টি উপায়সমূহ –  10 Best way to do bkash business

বিকাশের ব্যবসা করার ১০টি উপায়সমূহ

আমাদের দেশে বর্তমানে বিকাশের ব্যবসা একটি জনপ্রিয় ব্যবসা হয়ে উঠেছে। বর্তমানে দেশের অনেকেই এখন বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা করে অনেক টাকা আয় করতে সে। যদি আপনি আপনার দোকানে বিকাশ এজেন্টের নিতে চাইলে আপনি দুই ভাবে  বিকাশএজেন্ট হতে পারবেন।

 

বিকাশ একাউন্ট নেই এমন একটি সিমকার্ড নিয়ে আপনি বিকাশের ওয়েবসাইট থেকে আবেদন করে কিংবা ডিস্ট্রিবিউটর অফিস থেকে আবেদন করে বিকাশ এজেন্ট হতে পারবেন।

 

বর্তমানে আমাদের এই বাংলাদেশ বিকাশের ব্যবসা করে অনেক ব্যবসায়ী স্বাবলম্বী হয়েছে পাশাপাশি অনেক বেকার যুবক ও বিকাশের ব্যবসা করে তাদের বেকারত্ব দূর করেছে তাই আপনিও চাইলে বিকাশের এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। 

 

 তাহলে বন্ধুরা চলুন জেনে নেয়া যাক কিভাবে বিকাশের ব্যবসা বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা করা যায় এবং এই ব্যবসার যাবতীয় খুঁটিনাটি সম্পর্কে- 

 

১।স্থান নির্বাচন

বিকাশের ব্যবসা সঠিক উপায়ে করতে গেলে আমাদের মাথায় কিছু বিষয় রাখা খুবই জরুরি। বিকাশের ব্যবসা করা খুবই প্রয়োজন। যেসব স্থানে মানুষজনের সমাগম বেশি সে সব জায়গাতেই বিকাশের ব্যবসা করা বুদ্ধিমানের একটি কাজ।।

 

এক্ষেত্রে হাট বাজার, শপিং মল, বাস স্ট্যান্ড, রেল স্টেশন ইত্যাদি এসব জায়গায় বিকাশের ব্যবসার জন্য একটি আদর্শ জায়গা। এছাড়াও আমরা অনেক সময় লক্ষ্য করে দেখি ব্যস্ততম নানা সড়কের পাশে কিংবা নিজস্ব ব্যবসার পাশাপাশি বিকাশ ব্যবসা করে ভালো আয় করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন। 

 

২। মূলধনের পরিমাণ

 

আমরা সবাই ধারণা করে যে বিকাশের ব্যবসা করতে গেলে অনেক মূলধনের প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু আমাদের এই ধারনাটি সম্পুর্ন ভুল কারণ বিকাশের ব্যবসা করতে গেলে 50 থেকে 100000 টাকার মধ্যে এই ব্যবসা শুরু করা যায়। 

 

কিন্তু দোকানের অবস্থান এবং সাজসজ্জায়  50 হাজার থেকে এক লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে আপনার। আবার এলাকাভেদে দোকানের অবস্থান বা সাজসজ্জার হিসেবে এই কলেজের পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে। 

 

৩। বিকাশ ব্যবসা করতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

 

বর্তমানে যে কোন ব্যবসার শুরুতেই প্রয়োজন পড়ে দেশের সরকার কর্তৃক প্রদানকৃত বৈধ কাগজপত্র ঠিক তেমনই বিকাশ ব্যবসা তো প্রয়োজন নির্দিষ্ট কিছু কাগজপত্র।

 

বিকাশের ব্যবসা যে সকল কাগজপত্র প্রয়োজন তা নিম্নরূপ:

 

১।আপনার প্রতিষ্ঠানের বৈধ ট্রেড লাইসেন্স

 

২।যিনি বা যারা নামে ট্রেড লাইসেন্স রয়েছে তার তিন কপি ছবি

 

৩।জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি

 

৪।টিন সার্টিফিকেট এর ফটোকপি

 

৫।বিকাশ একাউন্ট করার জন্য একটি সচল সিম কার্ড

 

৬।এবং সর্বোপরি আপনার দোকানের একটি সিল 

 

এই সকল কাগজপত্র গুলো যদি ঠিকভাবে জবা করার পর বিকাশ অথরিটি আপনাকে এজেন্ট হওয়ার উপযুক্ত মনে করে তারা আপনাকে ট্রেনিংয়ে ডাকবেন।এবং ট্রেনিং এর তারিখ থেকে পরবর্তী 25 থেকে 30 দিনের মধ্যে আপনার বিকাশ এজেন্ট সিম টি লেনদেনের জন্য চালু করে দেওয়া হবে বিকাশ অথরিটি থেকে।

 

এক্ষেত্রে আপনি যদি বিকাশ ওয়েবসাইটে গিয়ে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি দেন তবে বিকাশ আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করে দেবে এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বিকাশ ডিস্ট্রিবিউটর অফিসে জমা দিলে তা যাচাই-বাছাই করে আপনাকে এজেন্ট সিম দেওয়ার উপযুক্ত মনে হলে তখন তারা এজেন্ট দিয়ে দিবে। 

 

৪। বিকাশ ব্যবসার কিছু শর্তাবলী

 

  • বিকাশ এজেন্ট ব্যবসার ক্ষেত্রে এজেন্ট একাউন্টে মিনিমাম ব্যালেন্স 7000 টাকা থাকতে হবে
  • বিকাশ এজেন্ট ব্যবসায়ী দিন প্রতি দুই হাজার টাকা পর্যন্ত লেনদেন হতে হবে এক্ষেত্রে টাকা ক্যাশ আউট যে কোনভাবেই লেনদেন হতে পারে
  • বিকাশ এজেন্টের দৈনিক কিছু পার্সোনাল একাউন্ট খুলতে হয় তবে সেটি যেমন কষ্টসাধ্য কিছু নয় একজন এজেন্ট পার্সোনাল একাউন্ট এর মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিল দেওয়ার জন্য অনেক কাস্টমারকে বিকাশ পার্সোনাল একাউন্ট করে দিতে পারেন ।

৫। বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম

 

বিকাশ ব্যবসার ক্ষেত্রে বিকাশ পার্সোনাল একাউন্ট ছাড়াও রয়েছে বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খুলতে হলে আপনাকে এজেন্ট বা মার্চেন্ট একাউন্ট এই 

 পেজে দৃশ্যমান ফরমটি পূরণ করে সাবমিট করতে হবে।

 

বিকাশ এজেন্ট বা মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার অনুরোধ জানানোর জন্য এজেন্ট বা মার্চেন্ট যেকোনো একটি সিলেক্ট করে এজেন্টের নাম তার জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার ইত্যাদি প্রয়োজনীয় তথ্যের বিবরণ দিয়ে আপনাকে অনুরোধ জানাতে হবে।

 

৬। বিকাশ ব্যবসায় লাভের পরিমাণ

বিকাশের ব্যবসার ক্ষেত্রে একজন এজেন্ট ব্যবসায়ী ইচ্ছেমতো টাকা লেনদেন করতে পারবেন এবং প্রতিবারের ক্যাশ আউটে একজন এজেন্ট ব্যবসায়ী হাজারে 4.10 টাকা করে পাবেন। একজন এজেন্ট ব্যবসায়ী প্রতি এক লাখ টাকা লেনদেন করার ফলে 410 টাকা পাবেন কমিশন। 

 

এছাড়াও রয়েছে কোন কাস্টমারকে বিকাশ একাউন্ট খুলে দিলেও আপনি কিছু নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা পাবেন প্রতিবার ক্যাফিন বা ক্যাশ আউট কিংবা কোন কাস্টমারকে বিকাশ একাউন্ট খুলে দেওয়ার সাথে সাথে আপনার প্রাপ্য টাকা আপনার একাউন্টে জমা হয়ে যাবে।

 

 

এছাড়াও রয়েছে কোন কাস্টমারকে বিকাশ একাউন্ট খুলে দিলেও আপনি কিছু নির্দিষ্ট পরিমান টাকা পাবেন প্রতিবার ক্যাশ ইন বা ক্যাশ আউট কিংবা কোন কাস্টমারকে বিকাশ একাউন্ট খুলে দেওয়ার সাথে সাথে আপনার প্রাপ্য টাকা আপনার একাউন্টে জমা হয়ে যাবে ।

 

এজেন্ট একাউন্ট এর সকল টাকা আপনি ডিস্ট্রিবিউটর অফিসের কর্মকর্তা ডি এস এর কাছ থেকে কোন প্রকার চার্জ ছাড়াই সংগ্রহ করে নিতে পারবেন।এবং ভালো পরিমাণের লেনদেন করতে পারলে আপনি বিকাশের ব্যবসা থেকে প্রতি মাসে ৫০ হাজার থেকে এক লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব।

 

আবার এজেন্ট ব্যবসায়ী ইনভেস্ট এর উপর নির্ভর করে আপনি ৫০ হাজার টাকা ইনভেস্ট করে যদি দৈনিক গড়ে ৮০ হাজার টাকা লেনদেন করতে পারেন তবে হিসেব অনুযায়ী দিনে  নূন্যতম ৩২৮টাকা হিসেবে মাসে হবে ৯৮৪০ টাকা। 

 

লেনদেন বিকাশ অ্যাপ থেকে করলে আপনি প্রতিমাসে ১০৮০০ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। এমনই এক লাখ টাকায় ন্যূনতম ১৫  হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব বিকাশের ব্যবসা করে ।

 

৭। বিকাশ এজেন্ট অ্যাপ

বিকাশের ব্যবসা অর্থাৎ বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় ব্যবসা হওয়ায় অনেকেই এখন এই ব্যবসা শুরু করছেন। আর বিকাশ এজেন্ট ব্যবসার নামে কার্যকলাপ সহজে করে নিতে 

 

এবং এজেন্ট ব্যবসায়ী অধিক মুনাফা অর্জনের জন্য একজন এজেন্টের অবশ্যই ব্যবহার করতে হবে বিকাশ এজেন্ট অ্যাপ ।বিকাশ অ্যাপ আর বিকাশ এজেন্ট অ্যাপ কিন্তু এক নয়। বিকাশ এজেন্ট অ্যাপ ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু বিষয়ের উপর আলোকপাত করা নিচে।

 

বিকাশের ব্যবসার ক্ষেত্রে একজন বিকাশ এজেন্ট ব্যবসায়ী যেকোনো ৫.১ বা এর চেয়েও বেশি ভার্সনের স্মার্টফোনের গুগল প্লে স্টোর থেকে বিকাশ এজেন্ট অ্যাপ ইনস্টল করে নিতে হবে এরপর বিকাশ লিমিটেড থেকে আপনার বিকাশ এজেন্ট নাম্বারে অ্যাপ ব্যবহারের অনুমতি নিয়ে বিকাশের প্রদত্ত শর্তাবলী মেনে আপনি বিকাশ এজেন্ট অ্যাপ লগইন করতে পারবেন অন্যথায় পারবেন না।

 

 

বিকাশ এজেন্ট অ্যাপ এর ড্যাশবোর্ডে কেবলমাত্র একটি অপশন রয়েছে ড্যাশবোর্ডের একদম উপরের দিকে বিকাশ এজেন্ট হোম লেখা দেখতে পারবেন। এর বাম পাশে রয়েছে এসএমএস ইনবক্স আর ডান পাশে রয়েছে সাদা একটি বিকাশ লোগো ।এই এসএমএস ইনবক্সে আপনি সহজেই কেরোসিন বা ক্যাশ আউট এর নোটিফিকেশন পেয়ে যাবেন ।

 

এছাড়া প্রতিটি লেনদেন সম্পর্কে জানতে বাটনে ক্লিক করে আপনি ট্রানজেকশন আইডি সময় তারিখ টাকার অংক সহ দেখতে পাবেন সবকিছুই। এবং বিকাশ এজেন্ট অ্যাপ থেকে আপনি সর্বশেষ পাঁচটি লেনদেন সম্পর্কে জানতে পারবেন ।

 

বিকাশ এজেন্ট মেনু থেকে বিকাশ অ্যাপ এর ভাষা পরিবর্তন, বিকাশ নোটিফিকেশন, বিকাশ ট্রানজেকশন এবং বিকাশের বর্তমান ভার্সন সম্পর্কে জানতে পারবেন। বিকাশ থেকে কি পরিমান লেনদেন হয়েছে তা জানতে বিকাশ এজেন্ট অ্যাপ এর ড্যাশবোর্ডে বিকাশ এজেন্ট হোম এর ডানপাশে বিকাশের সাদা লোগোতে ক্লিক করতে হবে।

 

এরপর প্রদত্ত সেবাটি পেতে তা নির্বাচন করুন ।এই  পদ্ধতি দৈনিক মাসিক কিংবা আপনার বিকাশ এজেন্ট অ্যাপ থেকে করা শেষ পাঁচটি লেনদেনের সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন ।মাসিক লেনদেনের ক্ষেত্রে তিন মাসের লেনদেন আপনি বিস্তারিত বিকাশ অ্যাপ থেকে জেনে নিতে পারবেন।

 

আপনার বিকাশ এজেন্ট সিম থেকে গ্রাহকের ক্যাশ ইন ক্যাশ আউট সম্পর্কে জানতে স্টেটমেন্ট বাটনে ক্লিক করুন যদি আপনার কাছে ট্রানজেকশন আইডি থাকে বা বিকাশ নাম্বার থাকে তবে লাস্ট ৪ ডিজিট  টাইপ করুন ওই নাম্বারে আপনার এজেন্ট সিম থেকে লেনদেন হলে তা দেখানো হবে। 

 

 

৮। বিকাশ বি টু বি

এছাড়াও আপনি বিকাশ এজেন্ট অ্যাপ এর মাধ্যমে পেয়ে যাচ্ছেন বিকাশ বি টু বি সুবিধা। বিকাশ কোম্পানি লিমিটেডের সাথে বিকাশ এজেন্ট ব্যবসায়ীদের লেনদেনের একটি পদ্ধতি হলো বিকাশ বি টু বি ।

 

 

আপনি বি টু বি পদ্ধতিতে আপনার এজেন্ট সিমে টাকা বেশি হলে বা আপনার কাছে নগদ টাকা কম থাকলে আপনার বিকাশ এজেন্ট সিম থেকে টাকা বি টু বি করে বিকাশ লিমিটেড এর কাছ থেকে টাকা ক্যাশ নিতে পারেন ।

 

৯। বিকাশ এজেন্ট অ্যাপ ব্যবহারের সুবিধা ও এজেন্ট কমিশন

 

বিকাশ এজেন্ট অ্যাপ ব্যবহারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এই অ্যাপের মাধ্যমে ব্যবসা বৃদ্ধি পায় এবং লাভের পরিমাণ ব্যাপক হারে বাড়ে। বিকাশ এজেন্ট ব্যবসায়ীরা টাকা ক্যাশ ইন বাক ক্যাশ আউট করলে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন পান।

 

 

এক্ষেত্রে বিকাশের ইউএসএসডি কোড *২৪৭# ডায়াল করে ১০০০  টাকা ক্যাশ ইন করলে আপনি যেখানে ৪.১০টাকা ফিক্সট কমিশন পাবেন। সেখানে এজেন্ট অ্যাপ ব্যবহার করে প্রতি হাজারে ক্যাশ ইন করলে কমিশন পাবেন ৪.৫০ টাকা ।যা বিকাশ অ্যাপ থেকে পাওয়া সর্বোচ্চ কমিশন ।

 

১০। বিকাশ ব্যবসায় সাবধানতা অবলম্বন

 

  • প্রতি লেনদেনের পরে ব্যালেন্স চেক করুন

 

  • নাম্বার ভুল হচ্ছে কিনা বারবার চেক করুন 

 

  • আপনার বিকাশের পিন নাম্বার সব সময় গোপন রাখুন 

 

  • যেকোনো ধরনের অনাকাঙ্খিত ঝুঁকি এড়াতে দ্রুত নিকটস্থ বিকাশ সার্ভিস পয়েন্ট এ যোগাযোগ করুন ।

 

 

 

সাধারণ প্রশ্ন উত্তর

১)কিভাবে পার্সোনাল বিকাশ দিয়ে ব্যবসা করা সম্ভব ?

 

উত্তর :পার্সোনাল বিকাশ একাউন্টে দিয়ে ব্যবসা করা যায় না ।বিকাশের ব্যবসা করতে হলে অবশ্যই আপনাকে বিকাশ এজেন্ট হতে হবে তাহলেই এ ব্যবসা করতে পারবেন ।

 

২)বিকাশ এজেন্ট হতে কত টাকা প্রয়োজন ?

 

উত্তর :বিকাশ এজেন্ট হতে কোন টাকা লাগে না ।এটি বিকাশ এর সম্পূর্ণ একটি ফ্রি সেবা। তবে শুধুমাত্র বিকাশ এজেন্ট সিম নেওয়ার ক্ষেত্রে সিমের মূল্য অল্প কিছু টাকা দরকার পড়ে ।

 

শেষ কথা – Conclusions 

বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশে ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ মানুষ এখন মোবাইল ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে আর্থিক লেনদেন করে থাকে। আর বিকাশ মোবাইল ব্যাংকিং সেবার পরিধি এখন সারা দেশ জুড়ে বিস্তৃত রয়েছে ।

 

তাই বিকাশের মাধ্যমে দৈনিক আর্থিক লেনদেনের পরিমাণ অনেক বেশি। বিকাশে এখন প্রতিদিনই কোটি কোটি টাকা লেনদেন করে দেয় এই এজেন্ট ব্যবসীরা । 

 

অনেকে নিজেকে করে তুলেছেন স্বাবলম্বী অনেকে নিজেদের অন্য ব্যবসার পাশাপাশি বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা করে  বাডতি আয় করছেন।

তাই বন্ধুরা আপনি যদি বিকাশের ব্যবসা করতে আগ্রহী হন তাহলে আপনি চাইলে অল্প টাকা পুঁজি দিয়ে বিকাশের ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন। তবে একটি কথা অবশ্যই মাথায় রাখবেন যে যেখানে লোকসমাগম আছে সেসব জায়গায় আপনার বিকাশ ব্যবসা শুরু করুন। 

 

বন্ধুরা আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি ছিল কিভাবে বিকাশ বিকাশের ব্যবসা শুরু করবেন এবং শুরু করার জন্য কি কি শর্ত ও কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন এসব বিষয় সম্পর্কে।

 

আমরা আমাদের এই আর্টিকেলে বিকাশের ব্যবসা করার সম্পূর্ণ উপায় গুলি বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি।

 

আমাদের এই বিকাশের ব্যবসার আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং কমেন্ট বক্সে আমাদের জানাবেন আর আমাদের পাশে থাকবেন ধন্যবাদ ।

 

Leave a Reply 1

Your email address will not be published. Required fields are marked *