কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম 2022 – Best Rules for trading clothes

কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়মসমূহ ২০২২

আমরা জানি কাপড় একটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য অনেক আগে থেকেই এর চাহিদা রয়েছে এবং আজ পর্যন্ত রয়েছে। যার ফলে কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম এটি একটি লাভজনক ব্যবসা মধ্যে রূপান্তরিত হয়েছে ।

 

আমাদের দেশে বর্তমানে চাকরির বাজারে চাকরি পাওয়াটা অনেক কঠিন একটি ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে তাই অনেক যুবক চাকরি না পেয়ে হতাশ হয়ে পড়েছে। এমতাবস্থায় কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়মটি ফলো করে স্বাবলম্বী হওয়ার বিরাট একটি সুযোগ রয়েছে ।

 

বন্ধুরা আপনারা যারা কাপড়ের ব্যবসা করার চিন্তাভাবনা করছেন আজকের এই কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য ।

 

আমরা আজকের এই আর্টিকেলে বর্তমানে কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম ও সুবিধাগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব। তাই আজকের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার 

অনুরোধ রইল। তাহলে বন্ধুরা চলুন শুরু করা যাক বিস্তারিত আলোচনা ।

 

কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম

সাধারণত কাপড়ের ব্যবসা অনেক ধরনের করা যায়। বিনিয়োগের পরিমাণ অনুযায়ী কাপড়ের ব্যবসার ধরন নির্বাচন করা হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে আপনার মূলধন কেমন তা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

 

তিনটি নিয়মে করা যেতে পারে কাপড়ের ব্যবসা যেমন:১। রেডিমেড কাপড়ের ব্যবসা ,২।কাপড় সাপ্লাইয়ের ব্যবসা ও ৩। অনলাইন কাপড়ের ব্যবসা 

 

রেডিমেড কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম

বিভিন্ন পোশাক উৎপাদকের কাছ থেকে অথবা পাইকারি মার্কেট থেকে রেডিমেট কাপড় ক্রয় করার মাধ্যমে ব্যবসা করা যায়। যেমন ধরুন ঢাকার বঙ্গ বাজারে কথা সেখানে আপনি পাইকারি মূল্যে রেডিমেট কাপড় কিনতে পারবেন ।

 

যদি আপনি দোকানের মাধ্যমে ব্যবসা করতে চান তাহলে ৩ থেকে ৫ লক্ষ টাকা হলেই রেডিমেড কাপড়ের ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। তবে প্রতারক থেকে সাবধান থাকবেন।

 

 

পাইকারি বাজারগুলোতে রেডিমেট কাপড় সাধারণত বান্ডেল হিসেবে বিক্রি হয়। প্রতিবারের মতো কাপড় টাকে মানুষের রুচি এবং চাহিদার সাথে তাল মিলিয়ে রেখে নায্যদামে যেন পণ্য সাপ্লাই করতে পারেন সেরকম মানসম্মত কাপড় নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে হবে। 

 

কাপড়ের সাপ্লাই ব্যবসা 

কাপড় উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো সাধারণত বিপুল পরিমাণে কাপড় উৎপাদন করে থাকে। উৎপাদনকারীরা সাধারণত অধিক পরিমাণে মাল বিক্রি করে তাকে কম মূল্যে। 

 

বিভিন্ন পাইকারদের কাছে যেসব পণ্যের চাহিদা রয়েছে তারা মূলত এসব পণ্য তাদের ব্যবসার জন্য ক্রয় করে থাকে ।  উৎপাদক এবং পাইকারের মাঝে কাজ করে সাপ্লাইয়াররা ।

 

যদি আপনি উৎপাদকের কাছ থেকে কাপড় কিনে স্টক করে সেগুলো পাইকারদের নিকট বিক্রি করতে পারেন তাহলে আপনি ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন এই সাপ্লাইয়ের ব্যবসাটি করে।

 

 

এই পদ্ধতিতে ব্যবসা করে অনেকেই অর্থ উপার্জন করছেন আপনিও চাইলে কাপড়ের সাপ্লাইয়ের ব্যবসা করতে পারেন তবে এই কাজে নামার পূর্বে বাজারে কেমন কাপড়ের চাহিদা কেমন রয়েছে সেটা দেখে নেওয়া অবশ্যই জরুরি। তাহলে আপনি কাপড়ের ব্যবসার ভালো সফলতা অর্জন করতে পারবেন। 

 

অনলাইনে কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম

বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির যুগে অনেকেই অনলাইনে কাপড়ের ব্যবসা করছেন  । অনেকেই সফলতাও পেয়েছেন অনলাইনে ব্যবসা বাণিজ্য করে। অনলাইনে যে কোন ব্যবসা করা তুলনামূলক অনেক সহজ এবং মূলধনও তেমন একটা লাগে না । 

 

এতে দোকানের ভাড়া নেওয়ার ঝামেলা নেই। তাই আপনি চাইলে অনলাইনে যে কোন ধরনের ব্যবসা শুর করতে পারেন।

 

 

তবে অনলাইনে কাপড়ের ব্যবসার প্রচুর চাহিদা রয়েছে কেননা ছোট থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত সবাই এখন সারাদিন অনলাইনে এক্টিভ থাকে । তাই আপনি এই সুযোগটাকে কাজে লাগিয়ে অনলাইনে কাপড়ের ব্যবসা গড়ে তুলতে পারে। 

 

এছাড়াও আপনি চাইলে একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনার কাপড় গুলো সাজিয়ে সেখানে বিক্রি করতে পারেন। 

 

বর্তমানে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পণ্যদ্রব্য বেচাকেনা অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হয়ে উঠেছে। তাই আপনিও অল্প পুঁজি খাটিয়ে অনলাইনে কাপড়ের ব্যবসাটি শুরু করে দিতে পারেন। 

 

কাপড়ের ব্যবসা এর সুবিধা সমূহ

অনেক দিক থেকে কাপড়ের ব্যবসায় একটি সুবিধাজনক ব্যবসা হিসেবে গণ্য হয়েছে তারমধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য হলঃ 

 

  • কাপড় মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস তাই সারা বছরই এর চাহিদা রয়েছে ফলে রানিং ব্যবসার সুবিধা পাওয়া যায় ।

 

  • এবং প্রতি বছর ঈদকে কেন্দ্র করে কাপড়ের চাহিদা অনেকগুণ বেড়ে যেতে দেখা যায় এর ফলে বছরের অন্যান্য সময় তেমন ব্যবসায়ীক লাভ না আসলেও ঈদের সময় প্রচুর লাভ হয়  । ফলে ক্ষতি হলেও ক্ষতিপূরণের তুলনায় লাভের সম্ভাবনা বেশি থাকে ।

 

  • মানুষের রুচি ও চাহিদা পরিবর্তনশীল । কাপড়ের ক্ষেত্রে এই বিষয়টা প্রযোজ্য ফলে মানুষের রুচি ও চাহিদা মোতাবেক পোশাক বিক্রয়ের মাধ্যমে ভালো পরিমাণের অর্থ লাভের সম্ভাবনা থাকে।

 

  • আমরা জানি কাপড় সাধারণত সহজে নষ্ট হয় না ফলে দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করে রাখার সুবিধা রয়েছে।

 

  • মানুষ শুধু রেডিমেট কাপড় কেনেন না অনেকে তাদের পছন্দমতো পোশাক তৈরি করার জন্য গজ বা থান ও কাপড় কিনে থাকে ।

 

যদি আপনি রেডিমেট কাপড়ের সাথে গজ বা থান কাপড়ের রাখেন তাহলে বেশি মুনাফা করতে পারবেন। 

 

যেসব বিষয় খেয়াল রাখা জরুরী

আপনি যদি কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম এর জন্য মনস্থির করে থাকেন তাহলে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আপনাকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে সেগুলো হলো :

 

পরিকল্পনা প্রণয়ন

আমরা জানি ব্যবসা শুরু করার আগে প্রথম গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল পরিকল্পনা প্রণয়ন করা ।  যদি ভুল পরিকল্পনা দ্বারা ব্যবসা শুরু করা হয় তাহলে আপনার ব্যর্থ হওয়াটা স্বাভাবিক।

 

 

কাপড়ের ব্যবসার ক্ষেত্রে এই বিষয়টি প্রযোজ্য । আপনার অর্থ খরচ করার মানসিকতা কেমন ? কোন ধরনের কাপড়ের ব্যবসা ভালো বোঝেন ?  কাস্টমারদের কি চাহিদা রয়েছে এবং ব্যবসা কোথায় করতে চান ?  কিভাবে করতে চান সবকিছুই সম্মিলিত ভাবে পরিকল্পনা করতে হবে।

 

তাই কাপড়ের ব্যবসাতে নামার আগে উপরোক্ত বিষয়গুলো ধীরেসু স্থে পরিকল্পনা করে ব্যবসা শুরু করুন।

 

মূলধন নির্ধারণ

যে কোন ব্যবসা শুরু করার আগে মূলধন নির্ধারণ করতে হয় এটা আমরা সবাই জানি তবে এটা সঠিক ভাবে কিভাবে নির্ধারণ করতে হয় তা হয়তো আমরা জানিনা।

 

যদি আপনি দোকান নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে প্রথমে দোকান ভাড়া এবং এডভান্স এর টাকা হিসাব করুন কত টাকার কাপড় স্টকে রাখবেন সেই হিসাব করুন।

 

এবং এর পাশাপাশি কর্মচারীর বেতন ইলেকট্রিসিটি বিল এবং অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচ গুলো হিসাব করুন সবকিছু মিলিয়ে মোট মূলধন কত হয় সেটার ভিত্তিতে আপনাকে মূলধন নির্ধারণ করতে হবে ।

 

সঠিক স্থান নির্বাচন

আপনি যদি কাপড়ের ব্যবসা দোকানের মাধ্যমে করতে চান অথবা কোন গার্মেন্টস প্রতিষ্ঠা করতে চান তাহলে সঠিক স্থান নির্বাচন করতে হবে আপনার জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

 

 

আমরা জানি সাধারণত মার্কেট অথবা মার্কেট সংলগ্ন স্থানে মানুষের চলাচল বেশি থাকে সেজন্য এই সব জায়গায় কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম এর জন্য স্থান নির্বাচন করা জরুরি ।

 

যেখানে লোকসমাগম আছে বা ঘনবসতি আছে এমন স্থানে কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম উপযুক্ত। 

 

দোকান ডেকোরেশন

কাপড়ের ব্যবসার জন্য ডেকোরেশন একটি জরুরি বিষয় । মানুষ সাধারণত এমন কাপড়ের দোকানে ঢুকতে আগ্রহী যে দোকানের ডেকোরেশন সুন্দর এবং আকর্ষণীয়। 

 

আপনার দোকানের সামনে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখবেন সবসময় এবং পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা রাখবেন।

 

দোকানের ভেতর ক্যাশ কাউন্টার মালামাল, ক্রেতা বসার জন্য চেয়ার এই বিষয় গুলো যেন ঠিকঠাক থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে অপ্রয়োজনীয় আসবাবপত্র দোকানে রাখা থেকে বিরত থাকুন ।

 

আপনার দোকানের ডেকোরেশন এমনভাবে করুন যাতে মানুষ ভেতরে স্বাচ্ছন্দ ভাবে ঘোরাফেরা করতে পারে তা ছাড়াও বিভিন্ন কোয়ালিটির কাপড় দিয়ে সুন্দর মত করে দোকানের ডিসপ্লে করবেন।

 

হোলসেল বাছাইকরণ

আপনি আপনার ব্যবসার জন্য কার কাছ থেকে কাপড় কিনে স্টক করবেন তা গুরুত্ব সহকারে যাচাই-বাছাই করতে হবে আপনাকে।

 

যারা ব্যবসার জন্য পাইকারি মূল্যে কাপড় সরবরাহ করে থাকে তাদের থেকে হোলসেল আকারে কাপড় কিনবেন।

 

 

আপনাকে ভালো মানের হোলসেল বাছাই করতে হবে বিশ্বস্ত মানুষ যেন হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন কেননা অনেকেই প্রতারণা করে থাকে সে বিষয়ে খেয়াল রাখবেন। 

 

বিজনেস রেজিস্ট্রেশন

ব্যবসা শুরু করার পর বিজনেস রেজিস্ট্রেশন করে নেওয়া ভালো । এটা অনেক ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিজনেস রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া দেশ ভেদে ভিন্ন হয়ে থাকে।

 

সাধারণত ইনকাম ট্যাক্স, জাতীয় পরিচয় পত্র ফিলাপ কৃত ফ্রম প্রভৃতি ডকুমেন্টস জমা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হয় এই ব্যাপারে বিস্তারিত জানার জন্য ইউটিউব অথবা গুগোল এ সার্চ করুন।

 

ক্রেতার রুচি ও চাহিদা মনিটরিং

বর্তমান সময়ে ক্রেতারা কোনো ধরনের কাপড় কিনছে সেটা খেয়াল করুন । মানুষের চাহিদা পরিবর্তনশীল তাই এই বিষয়টা খেয়াল রাখুন। 

 

  • টাকার জন্য ব্যবসা করতে পারছেন নাহ তাহলে এই আর্টিকেলটি দেখুন এখানে ১০টি সেরা ছোট ব্যবসার আইডিয়া শেয়ার করা হলো ।

 

কোন ধরনের পাঞ্জাবি বাজারে এসেছে , মানুষ কেমন রেসপন্স করছে ,সেগুলোর দাম এবং চাহিদা কেমন প্রভৃতি বিষয় গুলো লক্ষ্য করুন । কাপড়ের ব্যবসা করে সফলতা অর্জন করার জন্য এই বিষয়গুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ।

 

আপডেট রাখা – keep updating

প্রতিনিয়ত নিত্যনতুন ডিজাইনের কাপড় বাজারে আসে সেখান থেকে সর্বাধিক বেশি চাহিদা সম্পন্ন কাপড়টি আপনাকে ব্যবসার জন্য সিলেক্ট করতে হবে। 

 

প্রতি তিন মাস অন্তর অন্তর আপনাকে এ বিষয়ে মনিটরিং করতে হবে মোটকথা আপনাকে সময়ের সাথে চলতে হবে এবং আপডেট রাখতে হবে কাপড়ের ব্যবসার ক্ষেত্রে।

 

অনলাইন মার্কেটিং

বর্তমান সময়ে তথ্যপ্রযুক্তির সবাই অফলাইন এর পাশাপাশি অনলাইনেও মানুষ ব্যাপকহারে কেনাকাটা করছে। অনেকে শুধুমাত্র অনলাইনকে কেন্দ্র করে কাপড়ের ব্যবসা করে যাচ্ছে এবং সফলতা অর্জন করছে। 

 

আপনি যদি দোকানের মাধ্যমে ব্যবসা করতে চান তাহলে তার পাশাপাশি একটি কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট সংযোগ নিয়ে অনলাইনে আপনার ব্যবসাটি মার্কেটিং করুন।

 

 

ফেসবুক পেইজ এবং গ্রুপ খুলে আপনার পণ্যগুলো প্রচার করুন  । মানুষের নিকট সুযোগ বুঝে facebook-এ বুস্ট করতে হবে। এবং আপনি চাইলে আপনার পণ্যগুলোর ভিডিও ধারণ করে ইউটিউব এর মাধ্যমে আপনার ব্যবসার প্রচারণা করতে পারেন। 

 

পরিশেষে – Conclusions

সার্বিক দিক ও বিষয় বিবেচনা করে দেখা যায় যে কাপড়ের ব্যবসাটি অত্যন্ত লাভজনক একটি ব্যবসায় এবং চাহিদা সম্পন্ন একটি ব্যবসা। আপনি যদি সঠিক পদ্ধতিতে কাপড়ের ব্যবসা করতে পারেন তাহলে এই ব্যবসার মাধ্যমে আপনি ভাল অর্থ আয় এবং ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন। 

 

সততা এবং কঠোর পরিশ্রমের সাথে কাজ করতে পারলে কাপড়ের ব্যবসায় হতে পারে আপনার জন্য দারুন একটি সুযোগ। বন্ধুরা আজকের এই আর্টিকেলে আপনি কিভাবে একটি কাপড়ের ব্যবসা  ‍শুরু করবেন এবং কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। 

 

আমাদের আজকের এই কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়মআর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে অবশ্যই আমাদের জানাবেন এবং আমাদের আর্টিকেলটি শেয়ার করবেন আর এরকম চাকরি এবং ব্যবসার রিলেটেড নিত্য নতুন আটিকেল পেতে আমাদের সাথে থাকুন ধন্যবাদ। 

 

Leave a Reply 0

Your email address will not be published. Required fields are marked *