বইঃ সোনালি-দুঃখ পিডিএফ (Sonali Dukkho pdf)
পৃষ্ঠা : ৮০
পিডিএফ ফাইল সাইজ : ৪ এমবি
পৃথিবীতে ভালোবাসাই একমাত্র দুঃখ মানুষ যেখানে ইচ্ছে করে ঝাঁপিয়ে পড়ে। ওরা এক সঙ্গে পান করেছিল ভালোবাসা ও মৃত্যু। ওদের কাছে মৃত্যু আর ভালোবাসা এক। ভালোবাসায় মানুষ বরাবর একই ভুল করে। প্রেমকিরা কখনও অভিজ্ঞ হয় না। অভিজ্ঞ লোকেরা প্রেমিক হতে পারে না।
বই থেকে নেয়া-(সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়)
“সোনালী-দুঃখ” (Sonali Dukkho) বই সম্পর্কে বলতে গেলে প্রথমে বলতে হবে এটা মূলত “প্রেমকাহিনী” , সেই রাজাদের রাজ্যজয় আর রাজা – প্রজাদের সময়কার এ কাহিনী , সত্যি কথা বলতে হবে যে আমার কাছে এই উপন্যাস চমৎকার লেগেছে । বেশকিছু চরিত্র নিয়ে এ উপন্যাস তৈরি হয়েছে , উপন্যাসে নায়ক “ত্রিস্তান” যার জন্ম দুঃখে , জীবনের উত্থান – পতনও দুঃখে এবং মৃত্যুটাও আর নায়িকা হচ্ছেন সোনালী , যার রূপের বর্ণনা করতে গেলে পৃথিবীর সব ভাষা শেষ হয়ে যাবে কিন্তু বর্ণনা শেষ হবে না ।
উপন্যাসে প্রকাশ পেয়েছে বন্ধুত্ব এর বন্ধন কতটা গভীর, তার মাঝে নায়কের আগমন , গুরু ভক্তি , মৃত্যুও মানুষকে নিয়ে খেলায় মেতে উঠে , সৎ জীবন কঠিন , ভালোবাসার কঠিন রূপ এবং শেষে নির্মম মৃত্যু । সম্পর্ক গুলো রক্ষায় মানুষের কতটা সৎ থাকতে হয় টা এই উপন্যাসের প্রত্যেকটা মুহূর্তে প্রকাশ পেয়েছে । এতো কিছু বলার পরও প্রেম কাহিনী টা সম্পর্কে কিছু না বলার কারণ হচ্ছে এই প্রেমটা গুছিয়ে বলার মতো ভাষা আমার জানা নেই , ভালোবাসার সম্পর্ক ঠিক রাখতে হলে দুজনকে যে সমান সমান স্তরে থাকতে হবে এবং দুজনকে এক সাথে থাকতে হলে যে কতটা ত্যাগ স্বীকার করতে হবে এসব কিছুই সুন্দর ভাবে ” ত্রিস্তান ” আর “সোনালী” বুঝিয়ে দিয়েছে ।
Crime Thriller
এক সময় স্তিতান ও বিয়ে করে ফেলে রৃপা নামের আরেক মেয়েকে।পরে স্তিতান মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে। সোনালী -স্তিতানের বিয়ে কথা শুনে কিছুতে বিশ্বাস করতে পারেননি যে সোনালী ছাড়া সে অন্য কোনো মেয়েকে স্পর্শ করবে। একসময় স্তিতান তার বউ রুপালি কে তার প্রেমিকা সোনালীর কথা বলেছিল। সোনালী ছাড়া সে কাউকে ভালোবাসতে পারবেনা। রুপালিকে বলেছিল সোনালীকে ফিরিয়ে এনে দিতে। স্তিতান বিশ্বাস ছিল সোনালী ফিরে আসবে। অবশেষে সোনালী এসেছে। এবং রাজা মার্ক ই সোনালীর সাথে স্তিতানের মিলিয়ে দিয়ে আসে। একসময় সোনালী স্তিতানের দিকে তাকালো দুজন দুজনের দিকে তাকিয়ে মৃত্যু হলো।
বইয়ের নাম : সোনালি দুঃখ
লেখক : সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
ধরণ : সমকালীন উপন্যাস
পৃষ্ঠা : ৮০
Dr. Rageb Sarjani
উপন্যাসের নাম সোনালী দুঃখ হলেও,উপন্যাসটি প্রেম কাহিনী।উপন্যাসের নায়িকা সোনালী তাঁকে কেন্দ্র করেই কাহিনী সামনের দিকে যেতে থাকে।ভক্তি,প্রেম,ভালোবাসা, মৃত্যু সবকিছু যেনো উপন্যাসকে অনন্যা করে তুলেছে।উপন্যাসের নায়ক মৃত্যুপথ থেকে ফিরে এসেছে,কিন্তু কেন?বা কতবার?জানতে হলে পড়তে হবে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের উপন্যাস “সোনালী দুঃখ”।
“সোনালী – দুঃখ ” বই সম্পর্কে বলতে গেলে প্রথমে বলতে হবে এটা মূলত একটা বেদনাময়ী “প্রেমকাহিনী”।বলতে গেলে ত্রিস্তান ও সোনালীর কাহিনি পশ্চিম জগতের একটি প্রখ্যাত প্রেমের কাহিনি। সেই রাজাদের রাজ্যজয় আর রাজা – প্রজাদের সময়কার এ কাহিনী , সত্যি কথা বলতে হবে যে আমার কাছে এই উপন্যাস চমৎকার লেগেছে । বেশকিছু চরিত্র নিয়ে এ উপন্যাস তৈরি হয়েছে , উপন্যাসে নায়ক “ত্রিস্তান” যার জন্ম দুঃখে।জীবনের উত্থান – পতনও দুঃখে এবং মৃত্যুটাও হয়েছে । আর নায়িকা হচ্ছেন সোনালী , যার রূপের বর্ণনা করতে গেলে পৃথিবীর সব ভাষা শেষ হয়ে যাবে কিন্তু বর্ণনা শেষ হবে না । ত্রিস্তান ও সোনালীর কাছে মৃত্যু ও ভালোবাসা এক। উপন্যাসে প্রকাশ পেয়েছে বন্ধুত্ব এর বন্ধন কতটা গভীর,প্রভুভক্তি মাঝে নায়কের আগমন, গুরু ভক্তি , মৃত্যুও মানুষকে নিয়ে খেলায় মেতে উঠে , সৎ জীবন কঠিন , ভালোবাসার কঠিন রূপ এবং শেষে নির্মম মৃত্যু । সম্পর্ক গুলো রক্ষায় মানুষের কতোটা সৎ থাকতে হয় টা এই উপন্যাসের প্রত্যেকটা মুহূর্তে প্রকাশ পেয়েছে । এতো কিছু বলার পরও প্রেম কাহিনী টা সম্পর্কে কিছু না বলার কারণ হচ্ছে এই প্রেমটা গুছিয়ে বলার মতো ভাষা আমার জানা নেই , ভালোবাসার সম্পর্ক ঠিক রাখতে হলে দুজনকে যে সমান সমান স্তরে থাকতে হবে এবং দুজনকে এক সাথে থাকতে হলে যে কতোটা ত্যাগ স্বীকার করতে হবে এসব কিছুই সুন্দর ভাবে ” ত্রিস্তান ” আর “সোনালী” বুঝিয়ে দিয়েছে । সব মিলিয়ে আমার মনে হয়েছে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় এর অনন্য সৃষ্টি এই উপন্যাস
রিভিউ লিখেছেন 💕 রাশেদা ইসলাম মুন্নী
আমি আপনাদের আজ দু’জন নারী-পুরুষের ভালোবাসার গান শুনাবো। ভালোবাসার জন্যই মানুষ পৃথিবীতে জন্মায়। কিন্তু গল্পের, সোনালি – দুঃখের মতো এমন তীব্র-মধুর ভাবে আর কেউ বোধহয় কখনও ভালোবাসেনি। ভালোবাসা হচ্ছে আগুনের মতো, যাতে কোন পাপ স্পর্শ করে না। সোনালি দুঃখ দুই হতভাগ্য প্রেমিক-প্রেমিকা। প্রেমের শক্তিতে কি করে পাপ-পুণ্য ছড়িয়ে দিয়েছিলো অন্তর দিয়ে পড়লেই বুঝা যায়। ওদের গান শুনলে যে মানুষ পাহাড়ের মতো কঠোর ব্রহ্মচারী তারও বুক ফুঁড়ে বেরিয়ে আসে ঝরনা। অপ্রেমিকও প্রেমিক হয়। সুখভোগ আমোদ-আহলাদে ডুবে আছে যে মানুষ, এই গান শুনে সেও এক মুহুর্তে থমকে যায়। মনে পড়ে জীবনে কি যেন বাকি রয়ে গেল। বুকের মধ্যটা উদাস উদাস হয়ে যায়। এই গান শুনার পর, যখন আপনারা কেউ একা থাকবেন, আপনাদের মনে হবে – এই পৃথিবীতে যে জন্মালাম, জীবনটা ঠিক মতো উপভোগ করা হলো তো?
নাকি এক জীবন মনের ভুলেই কেটে গেল! ভালোবাসাহীন জীবনই তো ভুল জীবন।
Islamic Book pdf
সোনালী দুঃখ লেখক : সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় দুঃখের কি নিদিষ্ট কোনো রং আছে। হয়তো আছে বলে ই লেখক এই বইয়ের নাম এমনটা দিয়েছে। আর লেখক এমন দুই জনের জীবন ই ফুটিয়ে তুলেছেন এই বইয়ে। এই বইয়ের কেন্দ্রীয় নায়কের নাম ছিল ( দুঃখ ) যদিও সে ছিল রাজকুমার, আর নায়িকা নাম ছিল সোনালী যদিও রাজকন্যা ছিল। এই গল্পে লেখক আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন দুঃখ আর সোনালীর জীবনে স্মৃতি বিস্মৃতি প্রেম কাহিনীর শুরু থেকে শেষ পযর্ন্ত। দুজনের ভালোবাসা ছিল আগুনের মতো,যাতে কোনো পাপ স্পর্শ করে ই নায়, এরা দুজন দুজনকে গভীরভাবে ভালোবাসত, অথচ প্রকৃতি একসময় তাদের ভালোবাসাকে একাকার করে দিল। একসময় সোনালীর বিয়ে হয়ে যায় এক রাজার সাথে, রাজা নাম ছিল মার্ক। অথচ সোনালী এই বিয়ে কে মনে প্রানে গ্রহন করতে পারে নায়,
কোনো অবস্থাতাতেই দুঃখ এর ভালোবাসাকে ভুলতে পারে না, তার সর্ব অবস্থায় দুঃখ সাথে কাটানো সময়গুলো মনে পড়ে। সোনালী দুঃখ এর মত তার বরকে ভালোবাসাতে পারে নায়। এর জন্য তার অনেক কষ্ট করতে হয়। আর দুঃখ যেই রাজমহলে বাস করত ওই খানের রাজা ই সোনালীকে বিয়ে করেছিল। এর জন্য দুঃখ ও তার বাসস্থান ছাড়তে হয়। রাজা তাকে শারীরিক মানসিক ভাবে অনেক কষ্ট দেয়। তাকে রাজমহল ছাড়তে বাধ্য করে। রাজমহল ছাড়ার পরে দুঃখকে অনেক দুঃখ, কষ্টে জীবন যাপন করতে হয়। রাজমহল থেকে বের হয়ে দুঃখ একবারে দিশাহারা হয়ে যায়। অপরদিকে সোনালি দিনগুলো ও একই অবস্থায় যাচ্ছে। একসময় সোনালী বর জানতে পারে তাদের ভালোবাসা। কিন্তু তখন দুঃখ সোনালি কে নানাভাবে ভুল বুঝতে থাকে সোনালি সতীত্ব নিয়ে। অথচ সোনালী দুঃখ ছাড়া অন্য কাউকে ই ভালোবাসেন নায়। এক সময় দুঃখ ও বিয়ে করে ফেলে রৃপা নামের আরেক মেয়েকে।পরে দুঃখ মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে। সোনালী দুঃখ বিয়ে কথা শুনে কিছুতে বিশ্বাস করতে পারেননি যে সোনালী ছাড়া সে অন্য কোনো মেয়েকে স্পর্শ করবে। একসময় দুঃখ তার বউ রুপালি কে তার প্রেমিকা সোনালীর কথা বলেছিল। সোনালী ছাড়া সে কাউকে ভালোবাসতে পারবেনা। রুপালিকে বলেছিল সোনালীকে ফিরিয়ে এনে দিতে। দুঃখ বিশ্বাস ছিল সোনালী ফিরে আসবে। অবশেষে সোনালী এসেছে। এবং রাজা মার্ক ই সোনালী সাথে দুঃখ মিলিয়ে দিয়ে আসে। একসময় সোনালী দুঃখের দিকে তাকালো দুজন দুজনের দিকে তাকিয়ে মৃত্যুর হলো। এই গল্প আমাদের এই টা ই শিক্ষা দেয় ভালোবাসার কোনো ধর্ম, বর্ন, বয়স, জাতিবেদ নায়। ভালোবাসা সবকিছুর উধ্বে।
কোনো অবস্থাতাতেই দুঃখ এর ভালোবাসাকে ভুলতে পারে না, তার সর্ব অবস্থায় দুঃখ সাথে কাটানো সময়গুলো মনে পড়ে। সোনালী দুঃখ এর মত তার বরকে ভালোবাসাতে পারে নায়। এর জন্য তার অনেক কষ্ট করতে হয়। আর দুঃখ যেই রাজমহলে বাস করত ওই খানের রাজা ই সোনালীকে বিয়ে করেছিল। এর জন্য দুঃখ ও তার বাসস্থান ছাড়তে হয়। রাজা তাকে শারীরিক মানসিক ভাবে অনেক কষ্ট দেয়। তাকে রাজমহল ছাড়তে বাধ্য করে। রাজমহল ছাড়ার পরে দুঃখকে অনেক দুঃখ, কষ্টে জীবন যাপন করতে হয়। রাজমহল থেকে বের হয়ে দুঃখ একবারে দিশাহারা হয়ে যায়। অপরদিকে সোনালি দিনগুলো ও একই অবস্থায় যাচ্ছে। একসময় সোনালী বর জানতে পারে তাদের ভালোবাসা। কিন্তু তখন দুঃখ সোনালি কে নানাভাবে ভুল বুঝতে থাকে সোনালি সতীত্ব নিয়ে। অথচ সোনালী দুঃখ ছাড়া অন্য কাউকে ই ভালোবাসেন নায়। এক সময় দুঃখ ও বিয়ে করে ফেলে রৃপা নামের আরেক মেয়েকে।পরে দুঃখ মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে। সোনালী দুঃখ বিয়ে কথা শুনে কিছুতে বিশ্বাস করতে পারেননি যে সোনালী ছাড়া সে অন্য কোনো মেয়েকে স্পর্শ করবে। একসময় দুঃখ তার বউ রুপালি কে তার প্রেমিকা সোনালীর কথা বলেছিল। সোনালী ছাড়া সে কাউকে ভালোবাসতে পারবেনা। রুপালিকে বলেছিল সোনালীকে ফিরিয়ে এনে দিতে। দুঃখ বিশ্বাস ছিল সোনালী ফিরে আসবে। অবশেষে সোনালী এসেছে। এবং রাজা মার্ক ই সোনালী সাথে দুঃখ মিলিয়ে দিয়ে আসে। একসময় সোনালী দুঃখের দিকে তাকালো দুজন দুজনের দিকে তাকিয়ে মৃত্যুর হলো। এই গল্প আমাদের এই টা ই শিক্ষা দেয় ভালোবাসার কোনো ধর্ম, বর্ন, বয়স, জাতিবেদ নায়। ভালোবাসা সবকিছুর উধ্বে।
ভালো বইয়ের তালিকা pdf, সোনালি সুদিন বই pdf, ঐতিহাসিক
গল্পের বই pdf, সোনালী দুঃখ রিভিউ, মোগলনামা pdf, কাদম্বিনী উপন্যাস pdf download
Sonali Dukkho PDF Read Online
বইপাও থেকে আপনি আর কি কি কন্টেন্ট পেতে চান?