- বইঃ টারজান অব দ্য এপস
- মূলঃ লেখক এডগার রাইস বরোজ
- অনুবাদঃ পলাশ পুরকায়স্থ
- সম্পাদনা আফজালুর রহমান কল্লোল
- প্রকাশনাঃ ঈহা প্রকাশ – Iha Prokash
- প্রকাশকঃ জাবেদ রাসিন
- প্রচ্ছদঃ Jawad Ul Alam
- উৎসর্গঃ Sarowar Hasan, Rahman Hafizur
- জাওয়াদ উল আলম
- দিবা ও সানি ভাই
- মোটপর্ব ২৮
- মোট শব্দ ৫৫০০০ প্রায়
সংক্ষেপ
কলোনিয়াল অফিস থেকে প্রাপ্ত ডায়রী এবং পুরোনো কিছু নথিপত্র থেকে জানা যায় লর্ড ক্লেটন আর তার স্ত্রী এলিস ১৮৮৮র দিকে লর্ড গ্রেস্টোক সমুদ্রযাত্রা করেন কিন্তু উদ্দিষ্ট লক্ষ্যে কখনও তারা পৌঁছোননি৷ পথ মাঝেই হারিয়ে যান।
সবার চোখে দৃশ্যত অদৃশ্য হলেও আফ্রিকার পশ্চিম উপকুলের এক আদিম অরণ্যে যেখানে মানুষের পদচিহ্ন পরেনি, নামিয়ে দেওয়া হয় সেখানে৷ জাহাজ বিদ্রোহ ছিল এর কারণ।
শুরু হয় লর্ড গ্রেস্টোক অর্থাৎ ক্লেটন ও তার স্ত্রীর টিকে থাকার এক দুর্দান্ত লড়াই৷ ওরা কতদিন এই হিংস্র শ্বাপদ সংকুল অরণ্যে টিকতে পারবে একমাত্র ঈশ্বরই জানেন…
শুরু হয় লর্ড গ্রেস্টোক অর্থাৎ ক্লেটন ও তার স্ত্রীর টিকে থাকার এক দুর্দান্ত লড়াই৷ ওরা কতদিন এই হিংস্র শ্বাপদ সংকুল অরণ্যে টিকতে পারবে একমাত্র ঈশ্বরই জানেন…
গহীন অরণ্যে সন্তান হারা কালার কাছে লোমহীন সাদা বাচ্চাটা কে? কী তার পরিচয়? লর্ড গ্রেস্টোকের কী হলো? এলিসের? বনমানবী কালার সন্তানের সঠিক পরিচয় কী? কেমন করে সেই সন্তান পরিনত হলো টারজান অব দ্য এপস এ?
এডগার রাইস বারোজ রচিত বিশ্বসাহিত্যের অনন্য এক ক্লাসিক টারজান৷ তার প্রথম কাহিনী হলো
“টারজান অব দ্য এপস”
চলুন তাহলে শোনা যাক টারজানের কাহিনী।
এডগার রাইস বারোজ রচিত বিশ্বসাহিত্যের অনন্য এক ক্লাসিক টারজান৷ তার প্রথম কাহিনী হলো
“টারজান অব দ্য এপস”
চলুন তাহলে শোনা যাক টারজানের কাহিনী।
অনুবাদক এর কথা
এদেশে এমন পাঠক খুঁজে পাওয়া যাবে না, যারা টারজান সম্পর্কে জানেন না বা টারজানের গল্প পড়েননি৷ কিন্তু আমি যখন মূল টারজানটা পড়তে শুরু করলাম তখন বুঝতে পারলাম অতীতে আমরা যতগুলো অনুবাদই পড়েছি, সবগুলো ছিল সংক্ষিপ্ত৷ মূল রচনার ভাবধারা ওখানে অনেকটাই ব্যহত৷ অনেক তথ্য উপাত্ত মিসিং।
কাজেই এডগার রাইস বরোজের টারজানের মূল বই এর কাছাকাছি থেকে একটা অনুবাদ করার ইচ্ছা জাগে আমার৷ সেই সুত্র ধরেই ঈহার জাবেদ রাসিন সাহেবের উৎসাহে টারজান অনুবাদ করা।
যেখানে টারজান জেন কিংবা অপরাপর অন্য চরিত্রগুলোর বিস্তারিত ঘটনাবলী আপনারা পাবেন৷ বলা যায় এটি টারজানের পুর্ণাঙ্গ অনুবাদ হতে যাচ্ছে।
যেখানে টারজান জেন কিংবা অপরাপর অন্য চরিত্রগুলোর বিস্তারিত ঘটনাবলী আপনারা পাবেন৷ বলা যায় এটি টারজানের পুর্ণাঙ্গ অনুবাদ হতে যাচ্ছে।
প্রায় একশোরও বেশি বছর পুর্বে লেখা টারজান এর ইংরেজীও ছিল দারুণ খটমটে৷ কল্লোল সম্পাদনার কাজটা নিজের হাতে তুলে নিয়ে ব্যাপারটা অনেক সহজ করে দেয়।
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায়ই তাই আসছে
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায়ই তাই আসছে
টারজান অব দ্য এপস
এগডার রাইস বারোজের কালজয়ী ক্লাসিক টারজানের পুর্ণাঙ্গ রূপ।
ধন্যবাদ
পলাশ পুরকায়স্থ৷
বইপাও থেকে আপনি আর কি কি কন্টেন্ট পেতে চান?