আপনারা বলছেন যে, আমাদের দেবতারা সত্যিকারের দেবতা নন। এগুলো আমাদের কাছে নতুন শব্দ, এসব নতুন শব্দের কারণে আমরা বিরক্ত, আমরা অস্থির। কারণ, আমাদের পূর্বপুরুষরা, যারা আমাদের আগে পৃথিবীতে বসবাস করতেন, তাঁরা এভাবে কথা বলতে অভ্যস্ত ছিলেন না। তাঁদের কাছ থেকে আমরা উত্তরাধিকারসূত্রে পেয়েছি আমাদের জীবনের আদর্শ, যা তাঁরা সত্য হিসাবে ধারণ করেছিলেন; তাঁরা আমাদের দেবতাদের সম্মান করতেন। তাঁরা আমাদেরকে তাঁদের উপাসনার সমস্ত নিয়ম, দেবতাদের সম্মান করার সমস্ত উপায় শিখিয়েছিলেন। তাঁরা আমাদের শিখিয়েছিলেন বলেই আমরা দেবতাদের সামনে সিজদা করি, দেবতাদের নামে নিজেদের রক্তপাত করি, শপথ পালন করি, ধূপ জ্বালাই এবং বলি উৎসর্গ করি… এবং এখন আমরা কি জীবনের এই প্রাচীন শৃঙ্খলা ধ্বংস করব? … ওহে, শোনেন আপনারা, আমাদের জনগণের উপর আপনারা এমন কিছু চাপিয়ে দিবেন না, যা তাঁদের উপর দুর্ভাগ্য বয়ে আনবে, যা তাঁদের ধ্বংসের কারণ হবে। … আমরা অবশ্যই আপনাদের এই শিক্ষাকে বিশ্বাস করি না, এবং সত্য হিসাবে গ্রহণ করতে পারি না; যদিও আমরা জানি, আমাদের এই উচ্চারণ আপনাদের বিরক্ত করতে পারে।
কী ছিল অ্যাজটেকদের সেই বিশ্বাস? সেই শিক্ষা? কেমন ছিল তাঁদের দেবতারা? জানতে চান? অপেক্ষা করুন, ২০২৩ সালের একুশে বইমেলা পর্যন্ত। কারণ, তখন জাগৃতি প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হতে যাচ্ছে ‘আদি থেকে অন্ত’ সিরিজের চতুর্থ বই ‘অ্যাজটেক ও ইনকা মিথলজি – আদি থেকে অন্ত’।
1 Comment