বাঘবন্দি মিসির আলি by হুমায়ূন আহমেদ ছয় মাস হলো মিসির আলী উঠেছেন বদরুল সাহেবের বাসায়। বদরুল সাহেবের ভাগ্নে ফতের একটা অদ্ভূত একটা ক্ষমতা ছিল, সে মানুষ চোখ দেখেই মস্তিষ্ক পড়তে পারতো। সে তার এই ক্ষমতা দিয়ে মিসির আলিকে চমকে দেওয়ার চেষ্টা ...Read more
বাঘবন্দি মিসির আলি by হুমায়ূন আহমেদ
ছয় মাস হলো মিসির আলী উঠেছেন বদরুল সাহেবের বাসায়। বদরুল সাহেবের ভাগ্নে ফতের একটা অদ্ভূত একটা ক্ষমতা ছিল, সে মানুষ চোখ দেখেই মস্তিষ্ক পড়তে পারতো। সে তার এই ক্ষমতা দিয়ে মিসির আলিকে চমকে দেওয়ার চেষ্টা করে এবং শেষ পর্যন্ত প্রতিবারই ব্যর্থ হয়। কারণ সে মিসির আলীর চোখের ভিতর প্রবেশ করতে পারতো না এবং মিসির আলি এমন একজন মানুষ যিনি সহজে অবাক হন না। তবে ফতের মতই ক্ষমতাধর প্রতিমা নামের মেয়েটি কিন্তু শেষ অব্দি মিসির আলীকেও অবাক করতে সমর্থ হয়। ওদিকে ফতে নিজের ব্যর্থতা মেনে নিতে না পেরে মিসির আলীকেই নিজের প্রতিপক্ষ ভাবতে শুরু করে। সে মিসির আলীকে চমকে দিতে এবং তার মামা বদরুল সাহেবকে জব্দ করার জন্য জঘন্য একটিপরিকল্পনা করে। শেষ পর্যন্ত ফতে কি পারলো মিসির আলিকে চমকে দিতে?
ব্যক্তিগতভাবে গল্পের কাহিনীটি খাপছাড়া লেগেছে। মিসির আলি কিংবা হিমু সিরিজের প্রতিটি বইয়ের কাহিনীই খাপছাড়া টাইপ। তবে এখানে বেশিই খাপছাড়া লেগেছে আমার কাছে। কোনো উদ্দেশ্য ছিল না গল্পের। আর প্রতিমার ব্যাপারে কিছুই বলা হয়নি। হুট করে এলো, কিছু সংলাপ বললো তারপর আবার হওয়ায় মিলিয়ে গেল। আসলে প্রতিমার ব্যাপারটা আরেকটু টানা দরকার ছিল।
Read less